যদি এমন হত কবিতা- সুবীর মজুমদার
পাড়ার ছেলে বিল্টুকুমার-
বানালে এক আশ্চর্য যন্ত্র!
না লাগে কোন তুকতাক,
চালাতে না লাগে মন্ত্র-তন্ত্র!
বোতাম দাবাও এক-দুই-তিন।
আনন্দে সবাই নাচো ধিনধিন।
এক দাবালে আসে গাড়ি,
নিমেশে দাও দূর্দেশে পাড়ি।
দুই দাবালেই আসে খাবার,
দরকার নেই বাজার যাবার।
তিন দাবাতেই সামনে আকাশ,
যত খুশি খাও নির্মল বাতাস।
চার দাবালে পাহাড় চূড়ায়,
সবার আয়ু অনেকটাই বাড়ায়।
পাঁচ দাবাতেই সমুদ্রের ঢেউ।
বিরক্তিকর নেই আর কেউ।
ছয় দাবাতে জীবাণু ধ্বংস।
নিঃশ্বেষিত করোনার বংশ।
সাত দাবালে উধাও হিংসা।
সব সমস্যার সহজ মিমাংসা।
আট দাবালেই মিথ্যা ফিনিশ।
দু’নম্বরী সব একসাথে ভ্যানিশ।
নয় দাবাতে পৃথিবী সবুজে ভরা।
জন্তু-জানোয়ারের জঙ্গলে ফেরা।
যন্ত্রে কোন বোতাম নেই যে আর।
বিক্রি আছে, বল লাগবে কার-কার?
যদি এমন হত কবিতা- সমাপ্তি
যে কেউ তাদের লেখা জমা দিতে চান। অনুগ্রহ করে আমাদের লেখা জমা দিন পৃষ্ঠায় জমা দিন| এবং যারা লেখা জমা দিচ্ছেন। পরবর্তী আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে অনুসরণ করুন।
অন্যান্য
ভালোবাসার দেবালোকে
বিজয়া দশমী
এক চিলতে রোদ্দুর