কলম পাতুরি

ভাবনা আপনার প্রকাশ করবো আমরা

বিনোদন

‘‌কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন’‌–এর নতুন রহস্য নিয়ে পুজোয় ফিরছেন সোনাদা

ইতিমধ্যেই বাংলা ছবি কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধনের ট্রেইলার মুক্তি পেয়েছে। এই ছবিতে সুবর্ণ সেনকে আবারও দেখা যাবে তার দুই সঙ্গীর আবির ঝিনুককে নিয়ে গুপ্তধনের সন্ধান করতে। এই চরিত্রগুলি তে আবারও অভিনয় করছে আবীর চট্টোপাধ্যায় সোনাদা, অর্জুন চক্রবর্তী আবেগ, ইশা সাহা ঝিনুক। এখন দেখা যাক ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত সোনাদা সিরিজের তৃতীয় ছবিটি দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণে কতটা সফল হয় ? তবে বেশিদিন উত্তরের অপেক্ষায় থাকতে হবে না কারণ এই ছবির শুভমুক্তি 30 শে সেপ্টেম্বর 2022।

কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন


এই বাংলা ছবিটির মাধ্যমে ছবির লেখক সুগত বসু কর্ণসুবর্ণের ঐতিহ্যময় ইতিহাস এবং গুপ্তধন খোঁজার রহস্যময় পথ অন্বেষণ করার গল্পটিকে দীর্ঘ যোগসূত্রের সর্বসমক্ষে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে বাংলার গৌড় সাম্রাজ্যের প্রথম স্বাধীন নরপতি ছিলেন গৌর রাজ শশাঙ্ক। তিনি বাংলার গঙ্গা তীরবর্তী ক্ষুদ্র রাজ্যগুলিকে একত্র করে বউ নামক জনপদ গড়ে তোলেন.রাজা শশাঙ্কের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ। এটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর মহকুমার অন্তর্গত সিডি ব্লকে অবস্থিত। শশাঙ্কের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র মানব মাত্র 8 মাসের জন্য গৌড়ে রাজত্ব করেন। এরপর গৌড় সাম্রাজ্য বিভিন্ন রাজ্যে পুনরায় বিভক্ত হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে শশাঙ্কের পরবর্তী শাসক হিসাবে আমরা দুজনের নাম পায় একজন পুষ্যভূতি বংশের থানেশ্বর রাজ হর্ষবর্ধন এবং বর্মন বংশের কামরূপ রাজ ভাস্কর বর্মন।
বাংলার প্রাচীন ইতিহাসের পাতা থেকে শুরু করে বর্তমানে বাস্তবতার পাতায় নিজের ঐতিহাসিক অস্তিত্ব অক্ষুণ্ন রেখেছেন যে স্থান তার নাম মুর্শিদাবাদ। এই জেলার সুদীর্ঘ ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা সপ্তম শতাব্দীর একটি রাজধানী শহর কর্ণসুবর্ণের উল্লেখ পায়..

কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন সমাপ্তি

আপনাদের লেখা আমাদের ওয়েব সাইটে জমা দিতে গেলে, অনুগ্রহ করে আমাদের লেখা-জমা-দিন মেনু-তে ক্লিক করুন ও নিজেকে Author হিসেবে Register করুন এবং আমাদের পরবর্তী আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ অনুসরণ করুন।

error: Content is protected !!